14.7.2018
https://www.facebook.com/252157278664162/posts/281663079046915/
১/ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে শুধু ছাত্রসমাজ নয় পুরো জাতি হতাশ।কারন তিনি একাধিকবার কোটা বাতিলের স্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছিলেন।কিন্তু এখন কোর্টের একটা অবজারভেশনের অযুহাতে আদেশও নয়, তার কথা পাল্টে ফেলেছেন!!!।যা অামরা মনে করি আন্দোলন থামিয়ে ছাত্রসমাজের সাথে প্রতারণার সামিল। আর যারা তখন বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রীর উপর আস্থা রাখেন,বঙ্গবন্ধু কণ্যা মুখে যা বলে কাজেও সেটা পরিণত করে।আমরা তো ১ মাসের নেওয়া সময় শেষ হয়ে গেলে ৩ মাস পর্যন্ত অাস্থা রেখে প্রজ্ঞাপনের অপেক্ষায় ছিলাম।কিন্তু ৩ মাস পর কী পেলাম,হাতুরিপেটা,অমানুষিক মারধর,বোনদের সম্ভ্রমহানি,জেল,রিমান্ড!!!তাহলে কী প্রধানমন্ত্রীর কথায় আস্থা রাখা আমদের ভূল ছিল????এখন আপনারা কী বলবেন? সুতরাং এবার ভাবুন আমরা কেন বার বার আন্দোলনে নেমছি।
২/আমাদের স্পষ্ট কথা আমরা কখনোই কোটার বাতিল চাইনি আমাদের ৫ দফার আলোকে সংস্কার চেয়েছি।আর সেটা না করা পর্যন্ত আমাদের প্রতিবাদ কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।
৩/তাই সকল ছাত্র ভাই-বোনদের প্রতি বিনীতভাবে আহ্বান জানাবো ;
অন্যায়ভাবে গ্রেফতারকৃত আপনাদের ভাইদের মুক্তি,হামলাকারী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার এবং কোটা সংস্কারের প্রজ্ঞাপন না হওয়া ক্লাশ-পরীক্ষা বর্জন করে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ কর্মসূচি চালিয়ে যান।
10.7.2018
কোটা সংস্কার চাই (সকল প্রকার চাকুরির ক্ষেত্রে)
প্রজ্ঞাপন চাই, বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ
1.
2.
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবন ও পুলিশের ওপর হামলা এবং গাড়ি ভাঙচুরের দুটি পৃথক মামলায় তিনজন কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীকে দুদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন ঢাকার একটি আদালত।
অভিযুক্তরা হলেন জসীম উদ্দিন আকাশ, মশিউর রহমান এবং ফারুক হোসেন। তারা বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক। সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা সংস্কারের দাবিতে এই সংগঠনটি আন্দোলন করে যাচ্ছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও গোয়েন্দা পুলিশ পরিদর্শক বাহাউদ্দিন ফারুকী অভিযুক্তদের আদালতে উপস্থিত করে সাতদিনের রিমান্ড আবেদন করলে মহানগর হাকিম আব্দুল্লাহ আল মাসুদ আজ (১০ জুলাই) এই আদেশ দেন।
জসীম ও মশিউরকে গত ৯ এপ্রিল উপাচার্যের বাসায় হামলার মামলায় এবং ঢাকায় বিভিন্ন জায়গায় পুলিশের ওপর হামলা ও গাড়ি ভাঙচুরের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
১১ এপ্রিল দায়ের করা মামলায় ফারুককে গ্রেফতার দেখিয়ে গত ৩ জুলাই তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এদিকে, গ্রেফতারকৃত অপর আন্দোলনকারী তরিকুল ইসলামকে আদালতে প্রেরণ করা হয়নি। তরিকুলের উপস্থিতিতে আগামী ১৭ জুলাই তার রিমান্ড আবেদন করা হবে বলে জানা গেছে।
গোয়েন্দা পুলিশ গত ২ জুলাই তরিকুল এবং জসীমকে গ্রেফতার করার পরের দিন আদালতে হাজির করে। এরপর সেদিনই তাদেরকে কারাগারে পাঠানো হয়। জসীম অসুস্থ থাকায় দুজন ব্যক্তির সহায়তায় তাকে আদালতে হাজির করা হয়।
২ জুলাই অপর আন্দোলনকারী মুহাম্মদ রাশেদ খানকে রাজধানীর ভাষানটেক থেকে গ্রেফতার করার পর পাঁচদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
একই দিনে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্মীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে মারধর করার পর পুলিশের হাতে সোপর্দ করে। তাকেও উপাচার্যের বাসায় ভাঙচুরের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
ব্যারিস্টার সারাহ হোসেন এবং ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া গ্রেফতারকৃত তিন আন্দোলনকারীর জামিনের জন্যে আবেদন করেছেন। তাদের রিমান্ড বাতিলের আবেদন জানিয়ে আইনজীবীরা বলেছেন আন্দোলনকারীদেরকে নির্দয়ভাবে মারধর করা হয়েছে।
3. Royal Norwegian Embassy in Dhaka
The right to freedom of expression and speech are rights enshrined and protected in both the Constitutions of Bangladesh and Norway. The Norwegian Embassy in Bangladesh is deeply concerned about continued attacks on those rights and an attempt to undermine the constitutional rights of Bangladeshi citizens. University students, like all Bangladeshis, have a right to protest and practice their democratic rights. As friends of Bangladesh, we stand together with protesting students in their demands for their right to assembly and their right to articulate their concerns to be protected by the rule of law.
4.
কোটা আন্দোলনকারী ছাত্রছাত্রীদের ‘জঙ্গি’ বলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পদত্যাগ করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নেতারা। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনের শহীদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা এ কথা বলেন।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ‘অবিলম্বে উপাচার্যের পদত্যাগ করা উচিত। তাঁকে প্রমাণ করতে হবে যে ছাত্ররা জঙ্গি। জঙ্গি হিসেবে এখন কাউকে মেরে ফেলা হলে এর দায় ভিসিকে নিতে হবে।’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি জয়নুল আবেদিন বলেন, ‘কোটা সংস্কার আন্দোলনকে যখন সবাই যৌক্তিক আন্দোলন হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে, তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ছাত্রছাত্রীদের জঙ্গি আখ্যা দিয়ে তাঁদের জঙ্গি সংগঠনের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। কোটা আন্দোলনে জঙ্গি সম্পৃক্ততা আছে—এ কথা বলে উপাচার্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কলঙ্কিত করেছেন।’
লিখিত এক বক্তব্যে জয়নুল আবেদিন বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢোকার অধিকার সবার আছে। কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের ঢালাওভাবে জঙ্গি সম্পৃক্ততার কথা বলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢোকার পথ বন্ধ করার আদেশ উপাচার্যের স্বেচ্ছাচারিতা। এটা তিনি করতেই পারেন না।’
সংবাদ সম্মেলনে কোটা সংস্কারের গেজেট প্রকাশের দাবি জানিয়ে মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কোটা বাতিল ঘোষণার পর পুলিশের সামনে আন্দোলনকারী ছাত্রছাত্রীদের হাতুড়ি দিয়ে পেটাচ্ছে ছাত্রলীগ, প্রকাশ্যে নারীদের নির্যাতন করা হচ্ছে। এ নিয়ে সরকারের কেউ কোনো কথা বলছেন না। আমরা এর নিন্দা জানাই।’
আন্দোলনকারী ছাত্রছাত্রীদের গ্রেপ্তার না করার দাবি জানিয়ে জয়নুল আবেদিন বলেন, ‘আমরা দেখছি, মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার ছাত্রছাত্রীদের ৫ দিন, ১০ দিন করে রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে। গ্রেপ্তার করা সব ছাত্রকে বিনা পয়সায় আইনি সহায়তা দেবে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি।’
এ সময় আন্দোলনকারীদের ওপর যাঁরা হামলা করেছেন, তাঁদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন সমিতির নেতারা। সংবাদ সম্মেলনে আইনজীবী সমিতির সহসভাপতি গোলাম মোস্তফা, গোলাম রহমান ভূঁইয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত রোববার নিজ কার্যালয়ে কোটা আন্দোলন নিয়ে সাংবাদিকদের কাছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) আখতারুজ্জামান বলেন, ‘তালেবান জঙ্গিরা বিভিন্ন গোপন আস্তানা থেকে যে রকম উসকানিমূলক ভিডিও বার্তা পাঠায়, তার অবিকল উগ্র চরমপন্থী মতাদর্শী প্রচারণামূলক ভিডিও আমি নিজে দেখেছি।’ উপাচার্য বলেন, ‘তালেবান নেতা মোল্লা ওমর ও ওসামা বিন লাদেনের মতো ভিডিও বার্তা পাঠানো হচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, জঙ্গিরা যেভাবে শেষ অস্ত্র হিসেবে নারীদের ব্যবহার করে, সেভাবে কোটা আন্দোলনেও ছাত্রীদের ব্যবহার করা হচ্ছে। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় এসব মেনে নেবে না। ফৌজদারি অপরাধ করলে আইনের শাসন কার্যকর হতে হবে।
5.
সরকারি চাকরিতে কোটাপ্রথা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের জঙ্গি বলেননি দাবি করে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান।
সমালোচনার মুখে তিন দিনের মাথায় আজ মঙ্গলবার তিনি নিজের বক্তব্যের ব্যাখ্যা দেন। তিনি বলেন, আমি কোটা আন্দোলনকারীদের জঙ্গি বলিনি। আমি বলেছি শিক্ষার্থীদের কার্যক্রম উগ্রপন্থী জঙ্গিদের সঙ্গে মিলে যায়। এর মানে এই নয় যে আমি শিক্ষার্থীদের জঙ্গি বলেছি।গত রোববার কোটা আন্দোলনের সঙ্গে জঙ্গিবাদকে তুলনা করে মন্তব্য করেন উপাচার্য। এ নিয়ে শিক্ষার্থীসহ তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
অধ্যাপক আখতারুজ্জামান তার বক্তব্য সংবাদ মাধ্যমে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে বলে দাবি করেন। তিনি বলেন, পত্রপত্রিকায় যেভাবে বক্তব্য এসেছে তার জন্য আমি দুঃখিত।
বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগতদের প্রবেশ বন্ধের বিষয়ে তিনি বলেন, কোনো বহিরাগত ক্যাম্পাসে এসে ক্লাসপরীক্ষা বিঘ্নিত করে এমন কার্যক্রম করা যাবে না।
উল্লেখ্য, কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে ক্যাম্পাসে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে রোববার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
ওই সময় তিনি বলেন, কোটা আন্দোলনকারীরা ফেসবুক লাইভে এসে জঙ্গিদের মতো করে ভিডিওবার্তা দিয়ে কর্মসূচি বা কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করেন। তাদের এমন মনোভাবের সঙ্গে জঙ্গি কর্মকাণ্ডের মিল আছে। তারা কারা? কোন রাজনৈতিক অশুভ শক্তি, আমরা তা জানি না। সেটা বের করবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাদের সহায়তা করব আমরা।
তিনি বলেন, অনেক সুস্পষ্ট ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের কাছে প্রতীয়মান হয় যে, একটি বড় অপশক্তি ক্রিয়াশীল আছে। উদাহরণ হিসেবে বলব- ফেসবুক লাইভে তাদের ভিডিওবার্তার কথা। আমার কয়েকজন সহকর্মী একটি লাইভ ভিডিও দেখিয়েছেন। সেটি দেখলাম। দেখার পর মনে হল- জঙ্গিগোষ্ঠী তালেবান ও বোকো হারাম যেমন ভিডিওবার্তার মাধ্যমে বিভিন্ন উসকানি ও নাশকতার অপপ্রয়াস নেয়, কোটা আন্দোলনকারীদের ভিডিওতেও ঠিক তেমন একটি প্রতিচ্ছবি দেখতে পেয়েছি
উপাচার্য আরও বলেন, ভিডিওতে দেখা গেল আন্দোলনকারীরা একটি চেয়ারে বসা। সেখান থেকে বিভিন্ন কর্মপন্থার নির্দেশ দেয়া হচ্ছে। কর্মসূচি পালনের অনুরোধ জানানো হচ্ছে। এ বার্তায় একটি কথা আছে- ‘আমরা মৃত্যুকে ভয় পাবো না।’ এটি খুব উগ্র চরমপন্থী। এ ধরনের মতাদর্শ-ভাবাদর্শ প্রচারের ভিডিও আমি নিজে দেখেছি। এমন ভিডিও দুই-তিন ঘণ্টা পর পর ছাড়া হচ্ছে। জঙ্গি কর্মকাণ্ডের আরেকটি বহিঃপ্রকাশ হল- তারা অশুভ কাজ সম্পাদনের জন্য নারীদের ব্যবহার করে। একইভাবে কোটা সংস্কার আন্দোলনে মেয়েদের হলগুলোতে গভীর রাতে ২০-২৫ ছাত্রীকে দিয়ে উচ্চস্বরে চিৎকারের মাধ্যমে মিছিল করানো হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন পরিপন্থী কোনো ধরনের কাজ আমরা বরদাশত করব না।
উপাচার্যের এ ধরনের বক্তব্যের পর ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিকমাধ্যম তরুণ প্রজন্ম তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছেন। অনেকে দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্যের জন্য উপাচার্যের পদত্যাগও চেয়েছেন।
এ নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই সোমবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, কোটা আন্দোলনকারীদের সব কাজই ‘জঙ্গিবাদের বহিঃপ্রকাশ’ বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি (উপাচার্য) ড. আখতারুজ্জামান যে বক্তব্য দিয়েছেন তার সঙ্গে আওয়ামী লীগ বা আমি পুরোপুরি একমত নই।
তিনি বলেন, আন্দোলনের সময় ভিসির বাড়িতে যে হামলার ঘটনা ঘটেছে তা পুরোপুরি জঙ্গি স্টাইলে হয়েছে। কিন্তু পুরো আন্দোলন জঙ্গিবাদের বহিঃপ্রকাশ বলে তিনি যে বক্তব্য দিয়েছেন তার সঙ্গে ঢালাওভাবে আমি একমত নই।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি বেশ কিছু দিন অসুস্থ ছিলাম। তেমন একটা খোঁজখবর রাখতে পারিনি। তবে বলব- কোটা সংস্কারে প্রজ্ঞাপন জারির বিষয়টি জটিল প্রক্রিয়া, সময় লাগবে। তবে কোটা সংস্কারের বিষয়ে সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতি নেই। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় কমিটি কাজ করছে।
তিনি আরও বলেন, একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতদিন কমিটি ছিল না। এখন ক্যাবিনেট সেক্রেটারির নেতৃত্বে একটি কমিটি কাজ করছে, ইতিমধ্যে বৈঠকও করেছে। তারা কিছু তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করবে। দেশেই বাইরে থেকেও অভিজ্ঞতা নেয়া হবে। সুতরাং আন্দোলনকারীদের বলব- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথায় আস্থা রাখুন।
6.
8.
9.
10.